এই উপমহাদেশের প্রচলিত ঈদের
নামায পড়া হয় ওয়াজিব নিয়তে এবং ৬ তাকবীরে। এর পুরোটাই ভুল। সহীহ হাদীস
অনুযায়ী ঈদের নামায সুন্নাতে মুয়াক্কাদা এবং তা ১২ তাকবীরে।
নবী করিম (সা:) কে সালাত শিক্ষা দেন জিবরাইল (আ:)। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন সুরা আন আমে বলেন, “রাসুল (সা:) স্বেচ্ছায় কিছুই বলেন না। বরং যা কিছু বলেন তার সমস্তই হচ্ছে আল্লাহর ওয়াহি।” তাহলে তাঁর ঈদের নামাযও আল্লাহর ওয়াহি ছাড়া কিছুই নয়।
সিহাহ সিত্তার ৬টি হাদীস গ্রন্থের মধ্যে বুখারী, মুসলিম ও নাসাঈতে ঈদের তাকবীর সম্পর্কে কোন হাদীস পাওয়া যায় না। অবশিষ্ট ৩টি গ্রন্থ, অর্থাৎ আবু দাঊদ, ইবনে মাজা ও তিরমিযীতে ১৫টি হাদীস বর্ণিত হয়েছে। এর মধ্যে ১৩টি হাদীসে বর্ণিত হয়েছে যে নবী করিম (সা:) প্রথম রাকাতে ৭ ও দ্বিতীয় রাকাতে ৫, এই ১২ তাকবীরে ঈদের নামাজ পড়েছেন। ১২ তাকবীর সংক্রান্ত এই ১৩টি হাদীসের মধ্যে ৩টি হাদীস হযরত আয়েশা (রা:) ও ২টি হযরত ওমর (রা:) কর্তৃক বর্ণিত।
সিহাহ সিত্তার বাইরে অন্যান্য সহীহ হাদীস গ্রন্থ যেমন মুয়াত্তা মালিক, মুসনাদে আহমদ, মুয়াত্তা মুহাম্মদ, বায়হাকি, দারকুতনী, তাবারানী সবগুলোতে দেখা যায়, সবগুলোতেই দেখা যায়, নবী করিম (সা:), তাঁর সাহাবাগণ, তাবাঈ, তাবাতাবাঈগণ সকলেই ১২ তাকবীরে ঈদের নামায আদায় করেছেন।
সিহাহ সিত্তার অন্তর্ভুক্ত আবু দাউদ, ইবনে মাজাহ ও তিরমিযীতে যে ১৫টি হাদীস বর্ণিত হয়েছে তার মধ্যে ১টি হাদীসে বর্ণিত নবীজী ৪ তাকবীরে এবং ১টি হাদীসে বর্ণিত নবীজী ৯ তাকবীরে ঈদের নামাজ পড়েছেন। ৪ তাকবীরের হাদীস বর্ণনাকারী “আবু আয়েশা” রিজাল শাস্ত্রে ‘মাজহুল’ অর্থাৎ অপরিচিত। তার হাদীসটি হযরত আয়েশা (রা:) ও হযরত ওমর (রা:) সহ অন্যান্য সাহাবা কর্তৃক বর্ণিত ১২ তাকবীরের পরিপন্থী বিধায় গ্রহণ করা যুক্তিহীন। আর ৯ তাকবীরের হাদীসটি ইবনে মাসউদ (রা:) কর্তৃক বর্ণিত হলেও এটিও ১৩টি হাদীসের বিরোধী। ইমাম আবু হানিফা (রা:) নিজেই বলেছেন, “ইবনে মাসউদের (রা:) বহু মাসআলায় ভুল আছে।”
ধরে নিলাম ইবনে মাসউদ (রা:) কর্তৃক বর্ণিত হাদীসটি সঠিক। এখন হযরত আয়েশা (রা:) বর্ণিত হাদীস সহ ১৩টি ১২ তাকবীরের হাদীসের পাশে ৯ তাকবীরের নামায গ্রহণ করা কতটা বুদ্ধিমত্তার কাজ হবে, পাঠকবৃন্দ আপনারাই বলুন।“নায়লুর আওতার” -এ লেখা হয়েছে, হযরত ওমর (রা:), আলী (রা:), আবু হুরায়রা (রা:), হারিব (রা:), ইবনে ওমর (রা:), হযরত আয়েশা (রা:), সকলেই ১২ তাকবীরে ঈদের নামায পড়েছেন। মদীনায় সকল ফকীহ বিদ্যান সহ ইমাম বুখারী, ইমাম যুহরী, ইমাম মালিক, ইমাম শাফেঈ, ইমাম আহমেদ বিন হাম্বল, ইমাম ইসহাক, ইমাম আওয়াযী সকলেই ১২ তাকবীরে ঈদের নামায পড়তেন। ইমাম তিরমিযী বলেন, “ইমাম আবু হানিফা (রা:) ৯ তাকবীরকে গ্রহণ করেছিলেন।” এ কথা সত্য হলে ধরে নিতে হবে ১৫০ হিজরীতেও মৃত্যুবরণকারী ইমাম আবু হানিফা (রা:) ১২ তাকবীরের হাদীস পাননি। কারণ গবেষণার মাধ্যমে সহীহ হাদীস সংকলিত হয়েছে ইমাম হানিফা (রা:) এর মৃত্যুর পর। তিনি নিজেই অবস্থার প্রেক্ষাপটে সহীহ হাদীসের অনুপস্থিতিতে প্রয়োজনমত রায় প্রদান করতেন। আর তাই মৃত্যুর আগে তিনি বারবার বলে গেছেন, “আমার রায়ের বিপরীতে সহীহ হাদীস পেলে আমার রায়কে দেয়ালে ছুড়ে ফেল।” এমতাবস্থায়, তার মৃত্যুর পর যখন সহীহ হাদীসে প্রমাণিত হলো ঈদের নামায ১২ তাকবীরে, তখন প্রকারান্তরে ইমাম আবু হানিফা (রা:) ও ১২ তাকবীরকেই সমর্থন জানালেন।
স্বভাবতই প্রশ্ন ওঠে তাহলে বাংলাদেশসহ এই উপমহাদেশে ৬ তাকবীরে ঈদের নামায কিভাবে এলো? এর কোন সুস্পষ্ট জবাব নেই। জবাব নেই আলেম ওলামাদের কাছে, জবাব নেই সহীহ হাদীস গ্রন্থে। আর তাই বাংলাদেশের টিভি চ্যানেলেও যখন এ বিষয় নিয়ে একদিন প্রশ্ন করা হলো, তার জবাবে শাহ্ মো: ওয়ালিউল্লাহ বলেন, “নবী করীম (সা:) ঈদের নামায ১২ তাকবীরেই পড়তেন, এটা সহীহ হাদীস দ্বারা প্রমাণিত। আমাদের দেশে ৬ তাকবীর কিভাবে এলো তা একমাত্র আল্লাহ তায়ালাই জানেন।” অথচ বুখারী ও মুসলিমের হাদীস, নবী করীম (সা:) বলেন, “তোমরা সেই রূপে সালাত আদায় করো, যেরূপে আমাকে দেখো।”
পাঠক, এখন আপনি নিজেকে প্রশ্ন করুন, আপনি কি ৬ তাকবীরে ঈদের নামাজ পড়বেন, নাকি ১২ তাকবীরে। অতএব ১২ তাকবীরে ঈদের নামায পড়তে হলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের খেলার মাঠে চলে আসুন, যেখানে নবী করীম (সা:) ও তাঁর সাহাবাদের অনুসৃত বিধি মোতাবেক ১২ তাকবীরে ঈদের নামায পাবেন।
নামাজে দাঁড়িয়ে হাত বাঁধার সহীহ দলীল
https://www.youtube.com/watch?v=_v7wYv8-p2U
বুক বা সিনার উপর হাত বাঁধা !!!
সকল প্রশংসা জগতসমূহের প্রতিপালক আল্লাহ তা‘আলার জন্য, যিনি পরিপূর্ণ দ্বীন হিসাবে আমাদেরকে ইসলাম দান করেছেন, যিনি তার নাযিলকৃত কিতাবে বলেছেন, বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের
দুর্ভোগ। -সুরা আম্বিয়া: ১৮ সালাত ও সালাম তাঁরই রাসূল মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতি, যিনি আল্লাহর দ্বীনের রিসালাতের দায়িত্ব পূর্ণাঙ্গভাবে আদায় করেছেন, কোথাও কোন কার্পণ্য করেননি। দ্বীন হিসাবে যা কিছু এসেছে তিনি তা উম্মতের কাছে পৌছে দিয়েছেন ও নিজের জীবনে বাস্তবায়ন করে গেছেন। তার সাহাবায়ে কিরামের প্রতি আল্লাহর রাহমাত বর্ষিত হোক, যারা ছিলেন উম্মতে মুহাম্মাদীর আদর্শ ও আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লামের সুন্নাহ পালনে সকলের চেয়ে অগ্রগামী।
আমার বক্তব্য একটি প্রশ্ন দিয়ে শুরুতে করতে চাই, ইসলাম কি একটি সুন্নাতকে বাস্তবায়নের জন্য অনেক গুলো মিথ্যা কথা বলার সুজগ দেয়??? আমার এই লেখার উদ্দেশ্য এটা নয় যে একটি একটি সুন্নত সঠিক কিনা তা যাচাই করা, বা নিজের মতকে প্রধান্য দেয়া বা হাদিসের অপব্যাখ্যা করা। আমার উদ্দেশ্য হলো একটি বক্তব্যকে কারো উপর চাপিয়ে দেয়ার জন্য মিথ্যা রেফারেন্স দেয়ার সুজগ ইসলাম দেয় কি না।।। আমার উদ্দেশ্য এটা নয় যে, সালাতে হাত কোথায় বাঁধতে হবে বুকে, নাভির উপরে না কি নাভির নিচে। আমার উদ্দেশ্য এটাও নয় যে বুকের উপরে হাত বাধা যায়েজ নয়। আমার উদ্দেশ্য হলো বুকের উপর হাত বাধা নিয়ে কোন মিথ্যার আশ্রয় নেয়া হয় কিনা তা যাচাই করা। হাত বাধতে হবে এ নিয়ে কারো মাথ্যা ব্যাথা নেই, কারণ এর ব্যাপারে সবাই একমত কিন্তু কিছু লোক এই তর্ক করার জন্য প্রস্তুত যে হাত বুকের উপরই বাধতে হবে এটাই সঠিক নিয়ম। এবং তর্ক শুরু করলে তারা দেখায় যে অনেক গুলো হাদিস বুকে হাত বাধার কথা বলা আছে যেমন, সহীহ বুখারী, সহীহ মুসলীম, তিরমিজি, মিশকাত, মুয়াত্তা মালিক, এবং আবু দাউদ শরীফের হাদিস। আসলেই কি উপরক্ত সব কিতাবে বুকের উপর হাত বাধার কথা বলা আছে? “على صدره বা বুকের উপর” ??
যদি না থাকে তাহলে তারা কেন ঐ কিতাবগুলোর রেফারেন্স দিয়ে সহীহ আমলের কথা বলে? তারা কেন মিথ্যার আশ্রয় নেয়? তাহলে তারা কি হাদিসের কিতাবের ব্যাপারে মিথ্যারোপ করে তাদের মতকে শক্তিশালী করার জন্য??? যাই হোক এর বিচার আল্লাহ করবেন, উল্লেখিত ছবিটির রেফারেন্সগুলো নিয়ে আলোচনা করা যাক। ছবির রেফারেন্স অনুয়ায়ী:
০১. বুখারী শরীফ: ১ম খন্ড-৬৯৬ - সাহল ইবন সা’দ (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, লোকদের নির্দেশ দেওয়া হত যে, সালাতে প্রত্যেক ডান হাত বাম হাতের কব্জির উপর রাখবে।- সহীহ বুখারী: ৭০৪ দ্বিতীয় খন্ড ১০২ পৃস্ঠা.... (ই:ফা:)
০২. মুসলিম ২য় খন্ড-৭৮০ - ওয়াইল ইবন হুজর (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি রাসুলুল্লাহ (সাঃ) – কে দেখেছেন তিনি যখন সালাত শুরু করলেন তখন উভয় হাত উঠিয়ে তাকবীর বললেন। রাবী হুমাম বলেন, উভয় হাত কান বরাবর উঠালেন। তারপর কাপড়ে ঢেকে নিলেন (গায়ে চাদর দিলেন)। তারপর তার ডান হাত বাম হাতের উপর। - সহীহ মুসলীম: ৭৭৯ প্রথম খন্ড ৩৮২ পৃস্ঠা.... (ই:ফা:)
০৩. তিরমিজি ১ম খন্ড-২৪৪ - কাবীসা ইবনে হুবল (রা:) হতে তার পিতার সূত্রে বর্নিত। তিনি (হুবল) বলেন, রাসূলুল্লাহ (স:) আমাদের ইমামতি করতেন এবং (দাড়ানো অবস্থায়) নিজের ডান হাত দিয়ে বা হাত ধরতেন। - তিরমিজি: ২৩৯ প্রথম খন্ড ১২৬ পৃস্ঠা.... (ই:ফা:)
০৪. আবু দাউদ ১ম খন্ড-৭৫৯ - তাউস (রহ) থেকে বর্নিত তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (স:) নামাযরত অবস্থায় ডান হাত বাম হাতের উপর স্থাপন করে তা নিজের বুকের উপর বেধে রাখতেন।- আবু দাউদ: ৭৫৯ প্রথম খন্ড ৪১১ পৃস্ঠা.... (ই:ফা:)
০৫. মুয়াত্তা ১ম খন্ড- ১৭০ নং পু- সাহল ইবনে সা'দ আস-সাঈদী (রা:) হইতে বংর্ণিত- লোকদিগকে নির্দেশ প্রদান করা হইত যেন নামাযে প্রত্যেকে তাহার ডান হাত বাম হাতের কব্জির উপর রাখে। - মুয়াত্তা মালিক: ১ম খন্ড ৪৭ নং রেওয়াত ২৪০ পৃস্ঠা(ই:ফা:)
এই ছবিতে মিশকাতুল মাসাবীহ এর যে রেফারেন্স দিয়েছেন সেই স্থানে আমি এমন হাদিস খুজে পাই নাই যা বুকের উপর হাত বাধার কথা বলা হয়েছে। তাহলে কি তারা একটি হাদিসকে শক্তিশালী করার জন্য বুখারী এবং মুসলীম শরীফের হাদিসের নামে মিথ্যাচার করছেন? তাহলে কি এরা অবান্তর কথা সংগ্রহ করে মানুষকে ধোকা দিচ্ছে? আল্লাহ বলেন, একশ্রেণীর লোক আছে যারা মানুষকে আল্লাহর পথ থেকে গোমরাহ করার উদ্দেশে অবান্তর কথাবার্তা সংগ্রহ করে অন্ধভাবে এবং উহাকে নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্ রূপ করে। এদের জন্য রয়েছে অবমাননাকর শাস্তি।-সুরা লুকমান: ৬
আল্লাহ পাক আরো বলেন, তোমরা সত্যকে মিথ্যার সাথে মিশিয়ে দিও না এবং জানা সত্ত্বে সত্যকে তোমরা গোপন করো না।-সূরা বাকারা:৪২ ল্লাহ পাকের এই আয়াতের উপর আমল করে আমি এই লেখাটি প্রকাশ করার সুযোগ নিয়েছি। যারা বুকে হাত বাধার পক্ষে তাদের কে বলছি, আপনারা বুকে হাত বাধেন এর জন্য দলিল পেষ করেন, সেখেত্রে যেখানে “على صدره বা বুকের উপর” হাত বাধার হাদিস আছে সেই হাদিস দলিল হিসেবে উপস্থাপন করুন। আপনারা কেন একটি বিষয়ের সাথে অন্য বিষয় মিলিয়ে দিচ্ছেন???
হাত বাধা নিয়ে কারো দ্বিমত নেই। দ্বিমত আছে হাত কোথায় বাধতে হবে সেই ব্যাপার নিয়ে। তাহলে যেটা আপনাদের দলিল সেটা মানুষকে বলুন কেন বুখারী, মিসলীমের হাদিস দেখিয়ে আপনাদের দলিলকে শক্তিশালী করার অপপ্রচেস্টা চালাচ্ছেন??? ভাই সালাত ঐক্যের চিন্হ, যেখানে ধনী-গরীব এক কাতারে কাধে কাধ মিলিয়ে দাড়ায়। সেই সালাতকে প্রশ্নবিদ্ধ করে মানুষকে দয়া করে বিভ্রান্তি করবেন না।
পরিশেষে একটি আয়াত দিয়ে আমার লেখার ইতি টানতে চাই, যারা সত্য নিয়ে আগমন করছে এবং সত্যকে সত্য মেনে নিয়েছে; তারাই তো খোদাভীরু।-সূরা জুমার:৩৩
ভুল হলে দয়া করে কমেন্টে জানিয়ে দিবেন। যদিও আমার পোস্টে খুব কম লোকই কমেন্ট করে। হয়তোবা সত্য উপস্থাপন করার পর মিথ্যা বলার কেউ সাহস করে না। ভালো লাগলে শেয়ার করে সবাইকে সত্য জানিয়ে দিন।।।আল্লাহ পাক আমাদের সত্য যেনে আমল করার তৌফিক দান করুন।
সালাতে (নামাযে) স্ব'শব্দে আমীন (উচ্চস্বরে) বলার হাদীসসমূহ
>>>সালাতে (নামাযে) স্ব'শব্দে আমীন (উচ্চস্বরে) বলার হাদীসসমূহ
<<<<
০১) বুখারি ১ম খন্ড ১০৮ পৃষ্ঠা
০২) মুসলিম শরীফ ১৭৬ পৃষ্ঠা
০৩) আবু দাউদ ১৩৪ পৃষ্ঠা
০৪) তিরমিজি ৫৭,৫৮ পৃষ্ঠা
০৫) নাসায়ী ১৪০ পৃষ্ঠা
০৬) ইবনে মাজাহ ৬২ পৃষ্ঠা
০৭) মুয়াত্তা মালেক ১০৮ পৃষ্ঠা
০৮) বায়হাকী ২য় খন্ড ৫৯ পৃষ্ঠা
০৯) দার কুৎনী ১২৭ পৃষ্ঠা
১০) মেশকাত ১ম খন্ড ৭৯,৮০ পৃষ্ঠা
১১) যাদুল মায়াদ ১ম খন্ড ১৩২ পৃষ্ঠা
১২) মাসনাদে ইমাম শাফী ২৩ পৃষ্ঠা
১৩) ইবনে আবি শায়বা ২৮ পৃষ্ঠা
১৪) ফাতহুল বারী ২য় খন্ড ২৬৭ পৃষ্ঠা
১৫) হিদায়া দিরায়াহ ১০৮ পৃষ্ঠা
১৬) আবকারুল মিনান ১৮৯ পৃষ্ঠা
১৭) ফাতহুল বায়ান ৩৪ পৃষ্ঠা
১৮) মুহাল্লা ২৬৩ পৃষ্ঠা
১৯) রাফউল ওজাজাহ ৩০০ পৃষ্ঠা
২০) তোহফাতুল আহয়াজি ১ম খন্ড ২০৮ পৃষ্ঠা
২১) তানভীরুল হায়ালেক ১০৮ পৃষ্ঠা
২২) মন্তাকা ৫৯ পৃষ্ঠা
২৩) নায়লুল আওতার ২য় খন্ড ২৪৪ পৃষ্ঠা
২৪) আহকাম ২০৭ পৃষ্ঠা
২৫) আততার গীব ২৩ পৃষ্ঠা
২৬) সবুলুস সালাম ২৪৩ পৃষ্ঠা
২৭) কানজুল ওম্মাল ৫৯ পৃষ্ঠা
২৮) জামেউল ফায়ায়েদ ৭৬ পৃষ্ঠা
২৯) তাল খিসুল হাবীর ৯০ পৃষ্ঠা
৩০) আউনুল মাবুদ ২৫২ পৃষ্ঠা
৩১) তায়সীরুল ওসুল ২১৭ পৃষ্ঠা
হানাফী মাযহাবের কেতাবগুলিতেও উচ্চস্বরে
আমীন
১) আইনুল হেদায়া ১ম খন্ড ৩৬৫ পৃষ্ঠা
২) নুরুল হেদায়া ৯৭ পৃষ্ঠা
৩) ফতহুল কাদীর ৩৬৩ পৃষ্ঠা
৪) মাদারেজুন্নবুয়াত ৪০১ পৃষ্ঠা
৫) তানবীরুল আইনাইন ৪১ পৃষ্ঠা
৬) গুনিয়াতুত তালেবীন ১১ পৃষ্ঠা
৭) তাহকীকুল কালাম ১০ পৃষ্ঠা
৮) তালিকুল মুমাজ্জাদ ১০৫ পৃষ্ঠা (ভারতের প্রখ্যাত
মুহাদ্দিস মাওলানা আব্দুল হাই লাক্ষ্ণৌভী
হানাফী )
ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) এর উস্তাদ আতা ইবনে
আবি রাবাহ (রহঃ) বলেন -
"আমি মসজিদুল হারাম কাবা শরীফে কমপক্ষে দুশ'
জন সাহাবীকে আর বিভিন্ন দিনে হাজার হাজার
সাহাবীকে এমন অবস্থায় পেয়েছি যে, যখন ইমাম
"অলাদ্দৌলীন" বলতেন তখন আমি তাদের আমীনের
প্রতিধ্বনি দীর্ঘ সময় পর্যন্ত শুনতাম" [বায়হাকী ২য়
খন্ড ৫৯ পৃষ্ঠা, আইনী ৬ষ্ঠ খন্ড ৪৮ পৃষ্ঠা, ফাতহুল
বারী ২য় খন্ড ২৬৭ পৃষ্ঠা]
<<<<
০১) বুখারি ১ম খন্ড ১০৮ পৃষ্ঠা
০২) মুসলিম শরীফ ১৭৬ পৃষ্ঠা
০৩) আবু দাউদ ১৩৪ পৃষ্ঠা
০৪) তিরমিজি ৫৭,৫৮ পৃষ্ঠা
০৫) নাসায়ী ১৪০ পৃষ্ঠা
০৬) ইবনে মাজাহ ৬২ পৃষ্ঠা
০৭) মুয়াত্তা মালেক ১০৮ পৃষ্ঠা
০৮) বায়হাকী ২য় খন্ড ৫৯ পৃষ্ঠা
০৯) দার কুৎনী ১২৭ পৃষ্ঠা
১০) মেশকাত ১ম খন্ড ৭৯,৮০ পৃষ্ঠা
১১) যাদুল মায়াদ ১ম খন্ড ১৩২ পৃষ্ঠা
১২) মাসনাদে ইমাম শাফী ২৩ পৃষ্ঠা
১৩) ইবনে আবি শায়বা ২৮ পৃষ্ঠা
১৪) ফাতহুল বারী ২য় খন্ড ২৬৭ পৃষ্ঠা
১৫) হিদায়া দিরায়াহ ১০৮ পৃষ্ঠা
১৬) আবকারুল মিনান ১৮৯ পৃষ্ঠা
১৭) ফাতহুল বায়ান ৩৪ পৃষ্ঠা
১৮) মুহাল্লা ২৬৩ পৃষ্ঠা
১৯) রাফউল ওজাজাহ ৩০০ পৃষ্ঠা
২০) তোহফাতুল আহয়াজি ১ম খন্ড ২০৮ পৃষ্ঠা
২১) তানভীরুল হায়ালেক ১০৮ পৃষ্ঠা
২২) মন্তাকা ৫৯ পৃষ্ঠা
২৩) নায়লুল আওতার ২য় খন্ড ২৪৪ পৃষ্ঠা
২৪) আহকাম ২০৭ পৃষ্ঠা
২৫) আততার গীব ২৩ পৃষ্ঠা
২৬) সবুলুস সালাম ২৪৩ পৃষ্ঠা
২৭) কানজুল ওম্মাল ৫৯ পৃষ্ঠা
২৮) জামেউল ফায়ায়েদ ৭৬ পৃষ্ঠা
২৯) তাল খিসুল হাবীর ৯০ পৃষ্ঠা
৩০) আউনুল মাবুদ ২৫২ পৃষ্ঠা
৩১) তায়সীরুল ওসুল ২১৭ পৃষ্ঠা
হানাফী মাযহাবের কেতাবগুলিতেও উচ্চস্বরে
আমীন
১) আইনুল হেদায়া ১ম খন্ড ৩৬৫ পৃষ্ঠা
২) নুরুল হেদায়া ৯৭ পৃষ্ঠা
৩) ফতহুল কাদীর ৩৬৩ পৃষ্ঠা
৪) মাদারেজুন্নবুয়াত ৪০১ পৃষ্ঠা
৫) তানবীরুল আইনাইন ৪১ পৃষ্ঠা
৬) গুনিয়াতুত তালেবীন ১১ পৃষ্ঠা
৭) তাহকীকুল কালাম ১০ পৃষ্ঠা
৮) তালিকুল মুমাজ্জাদ ১০৫ পৃষ্ঠা (ভারতের প্রখ্যাত
মুহাদ্দিস মাওলানা আব্দুল হাই লাক্ষ্ণৌভী
হানাফী )
ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) এর উস্তাদ আতা ইবনে
আবি রাবাহ (রহঃ) বলেন -
"আমি মসজিদুল হারাম কাবা শরীফে কমপক্ষে দুশ'
জন সাহাবীকে আর বিভিন্ন দিনে হাজার হাজার
সাহাবীকে এমন অবস্থায় পেয়েছি যে, যখন ইমাম
"অলাদ্দৌলীন" বলতেন তখন আমি তাদের আমীনের
প্রতিধ্বনি দীর্ঘ সময় পর্যন্ত শুনতাম" [বায়হাকী ২য়
খন্ড ৫৯ পৃষ্ঠা, আইনী ৬ষ্ঠ খন্ড ৪৮ পৃষ্ঠা, ফাতহুল
বারী ২য় খন্ড ২৬৭ পৃষ্ঠা]
Masallah
ReplyDeleteমাশাল্লাহ শুকরান জাজাকাল্লাহ প্রাণ প্রিয় ভাই এগিয়ে যান আপন শক্তিতে মহান সৃষ্টিকর্তা আপনাদের সহায়ক হোন আমিন।
ReplyDeleteAlhamdulillah brother.
ReplyDeleteAlhamdulillah brother.
ReplyDeleteআল্লায় হেদায়েত দিতা
ReplyDelete