হিন্দুদের উৎসব 'পহেলা বৈশাখ' কে বাঙালি উৎসবের নাম দিয়ে বিকৃত করা হয়েছে।
বাঙালি উৎসবের লেবাস পরিয়ে হিন্দুদের নানা পূজা-অর্চনা ও অশ্লীলতাকে সার্বজনীন রূপ দেয়ার অপর নাম হল পহেলা বৈশাখ উদযাপন। যদি সহজভাবে বলি তাহলে পহেলা বৈশাখ হচ্ছে হিন্দুদের পূজার নকল বা ফটোকপি। পহেলা বৈশাখের নাম দিয়ে হিন্দুরা কৌশলে সাংস্কৃতিক আগ্রাসন চালাচ্ছে। এখন আসা যাক পহেলা বৈশাখ কিভাবে হিন্দুদের কালচার বা সংস্কৃতি-
১. পহেলা বৈশাখে বিভিন্ন পশুপাখির মুখোশ ও বিভিন্ন প্রাণীর প্রতিলিপি নিয়ে মঙ্গল শোভাযাত্রা করা হয়। মূলত গণেশ পূজার ‘মঙ্গল যাত্রা’ থেকে মঙ্গল শোভাযাত্রার উৎপত্তি হয়েছে। এখন স্বভাবতই প্রশ্ন জাগে "পশুপাখির মুখোশ ও বিভিন্ন প্রাণীর প্রতিলিপি নিয়ে কেন শোভাযাত্রা করা হয় ?" উত্তর হচ্ছে হিন্দুরা বিশ্বাস করে বিভিন্ন পশুপাখি যেমন পেঁচা মঙ্গলের প্রতীক ও লক্ষ্মীর বাহন, ইঁদুর গণেশের বাহন, হনুমান রামের বাহন, হাঁস সরস্বতীর বাহন, সিংহ দুর্গার বাহন, গাভী রামের সহযাত্রী, সূর্য দেবতার প্রতীক ও ময়ূর কার্তিকের বাহন। এই মন্ত্রের উপর ভিত্তি করে তারা শোভাযাত্রায় এসব ব্যবহার করে।
বাঙালি উৎসবের লেবাস পরিয়ে হিন্দুদের নানা পূজা-অর্চনা ও অশ্লীলতাকে সার্বজনীন রূপ দেয়ার অপর নাম হল পহেলা বৈশাখ উদযাপন। যদি সহজভাবে বলি তাহলে পহেলা বৈশাখ হচ্ছে হিন্দুদের পূজার নকল বা ফটোকপি। পহেলা বৈশাখের নাম দিয়ে হিন্দুরা কৌশলে সাংস্কৃতিক আগ্রাসন চালাচ্ছে। এখন আসা যাক পহেলা বৈশাখ কিভাবে হিন্দুদের কালচার বা সংস্কৃতি-
১. পহেলা বৈশাখে বিভিন্ন পশুপাখির মুখোশ ও বিভিন্ন প্রাণীর প্রতিলিপি নিয়ে মঙ্গল শোভাযাত্রা করা হয়। মূলত গণেশ পূজার ‘মঙ্গল যাত্রা’ থেকে মঙ্গল শোভাযাত্রার উৎপত্তি হয়েছে। এখন স্বভাবতই প্রশ্ন জাগে "পশুপাখির মুখোশ ও বিভিন্ন প্রাণীর প্রতিলিপি নিয়ে কেন শোভাযাত্রা করা হয় ?" উত্তর হচ্ছে হিন্দুরা বিশ্বাস করে বিভিন্ন পশুপাখি যেমন পেঁচা মঙ্গলের প্রতীক ও লক্ষ্মীর বাহন, ইঁদুর গণেশের বাহন, হনুমান রামের বাহন, হাঁস সরস্বতীর বাহন, সিংহ দুর্গার বাহন, গাভী রামের সহযাত্রী, সূর্য দেবতার প্রতীক ও ময়ূর কার্তিকের বাহন। এই মন্ত্রের উপর ভিত্তি করে তারা শোভাযাত্রায় এসব ব্যবহার করে।
২. হিন্দুরা তাদের পূজায় শরীরের বিভিন্ন স্থানে উল্কি অংকন করে থাকে। পহেলা বৈশাখের একটি অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে শরীরে উল্কি আঁকা।
৩. হিন্দুদের পূজার আরেকটি উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হচ্ছে পূজার তালে তালে ঢোল,তবলা আর সানাই বাজানো। অর্থাৎ তাদের কথিত মন্ত্রের সাথে তাল মিলানো। এটি ছাড়া মূলত পূজা হয়না। পহেলা বৈশাখে পূজার সেই অপরিহার্য আইটেম ঢোল,তবলা, সানাই সহ আর বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্র বাজিয়ে উদযাপন করা হয়। তাছারা পূজার উপকরণ যেমন কুলা, হিন্দু রমণীর লাল সিঁদুরের অবিকল লাল টিপ-পুজোর লেবাস সাদা শাড়ী ইত্যাদি হল পহেলা বৈশাখ উদযাপনের প্রধান উপাদান।
৪. হিন্দুরা আশ্বিন মাসের শেষ রাত থেকে উপবাস শুরু করে এ রান্না তারপর কার্তিকের প্রথম দিন পুজা দেওয়ার পর পান্তা ভাত খাওয়ার মাধ্যমে উপবাস ভাঙে যাতে ভালো ফসল হয় এ প্রথার আদলে তৈরি হয়েছে চৈত্রের শেষদিনে রান্না করা ভাতে পানি ঢেলে পহেলা বৈশাখের সকালে পান্তা খাওয়ার প্রথা।
এথেকে বোঝা যাচ্ছে যে পহেলা বৈশাখ আর হিন্দুদের উৎসবগুলোর মধ্যে কোন মৌলিক পার্থক্য নেই। কিন্তু তারা কেন নিজেদের উৎসবকে বাঙালি উৎসব বলে সাংস্কৃতিক আগ্রাসন চালাচ্ছে। হিন্দুদের এ ষড়যন্ত্রের মধ্য দিয়ে যেটি স্পষ্ট প্রতীয়মান হচ্ছে সেটি হল বাঙালি মানেই হিন্দু অর্থাৎ বাঙালি হতে হলে পূজা করতে হবে, পহেলা বৈশাখ পালন করতে হবে এবং তাদের যত উৎসব আছে সেগুলো মানতে হবে। তারা সরাসরি না বলে কৌশলের মাধ্যমে তাদের ধর্মকে বাঙালি উৎসব বলে চালিয়ে দিচ্ছে। কিন্তু পহেলা বৈশাখ এর সাথে যে বাঙ্গালির কোন সম্পর্ক নেই সাধারন মানুষ তা বুঝতে পারছে না। তাই পহেলা বৈশাখ কে যারা বাঙালি উৎসব বলে তারা নিতান্তই নির্বোধ ছাড়া কিছু নয়।
৩. হিন্দুদের পূজার আরেকটি উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হচ্ছে পূজার তালে তালে ঢোল,তবলা আর সানাই বাজানো। অর্থাৎ তাদের কথিত মন্ত্রের সাথে তাল মিলানো। এটি ছাড়া মূলত পূজা হয়না। পহেলা বৈশাখে পূজার সেই অপরিহার্য আইটেম ঢোল,তবলা, সানাই সহ আর বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্র বাজিয়ে উদযাপন করা হয়। তাছারা পূজার উপকরণ যেমন কুলা, হিন্দু রমণীর লাল সিঁদুরের অবিকল লাল টিপ-পুজোর লেবাস সাদা শাড়ী ইত্যাদি হল পহেলা বৈশাখ উদযাপনের প্রধান উপাদান।
৪. হিন্দুরা আশ্বিন মাসের শেষ রাত থেকে উপবাস শুরু করে এ রান্না তারপর কার্তিকের প্রথম দিন পুজা দেওয়ার পর পান্তা ভাত খাওয়ার মাধ্যমে উপবাস ভাঙে যাতে ভালো ফসল হয় এ প্রথার আদলে তৈরি হয়েছে চৈত্রের শেষদিনে রান্না করা ভাতে পানি ঢেলে পহেলা বৈশাখের সকালে পান্তা খাওয়ার প্রথা।
এথেকে বোঝা যাচ্ছে যে পহেলা বৈশাখ আর হিন্দুদের উৎসবগুলোর মধ্যে কোন মৌলিক পার্থক্য নেই। কিন্তু তারা কেন নিজেদের উৎসবকে বাঙালি উৎসব বলে সাংস্কৃতিক আগ্রাসন চালাচ্ছে। হিন্দুদের এ ষড়যন্ত্রের মধ্য দিয়ে যেটি স্পষ্ট প্রতীয়মান হচ্ছে সেটি হল বাঙালি মানেই হিন্দু অর্থাৎ বাঙালি হতে হলে পূজা করতে হবে, পহেলা বৈশাখ পালন করতে হবে এবং তাদের যত উৎসব আছে সেগুলো মানতে হবে। তারা সরাসরি না বলে কৌশলের মাধ্যমে তাদের ধর্মকে বাঙালি উৎসব বলে চালিয়ে দিচ্ছে। কিন্তু পহেলা বৈশাখ এর সাথে যে বাঙ্গালির কোন সম্পর্ক নেই সাধারন মানুষ তা বুঝতে পারছে না। তাই পহেলা বৈশাখ কে যারা বাঙালি উৎসব বলে তারা নিতান্তই নির্বোধ ছাড়া কিছু নয়।
No comments:
Post a Comment